মুদ্রার ঘাটতি কমানোর জন্যই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের সরকারের সূত্র বার্তা সংস্থা এপিপি’কে জানিয়েছে, আগ্রহী হজযাত্রীরা অর্থ ডলারে জমা দিলে নতুন হজনীতির অধীনে ব্যালটিং থেকে অব্যাহতি পাবেন।
পাকিস্তানের বর্তমান বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে মোকাবেলার জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চালু করা ‘স্পন্সরশিপ স্কিম’ থেকে ন ২২ হাজার ৪০০ হজযাত্রী উপকৃত হবেন।
বিদেশি রেমিট্যান্সের মাধ্যমে হজের খরচ ডলারে জমা দেওয়া যাবে বলে জানানো হয়েছে।